বাজেট প্রস্তাবের সঙ্গে সঙ্গেই চিনি আমদানিতে শুল্ক বেড়ে যায়। দেশি শিল্পকে সুরক্ষা দিতে, শুল্ক বেড়েছে গুড়ো দুধেও। নতুন ভ্যাট আইনও বাস্তবায়ন হয়েছে। ফলে সস, ভোজ্যতেল, চিনি, বাদামসহ বিভিন্ন পণ্য বেশি দামে কিনতে হবে।
দোকানিরা বলছেন, বাজেটের কারণে দাম বাড়ার চাপ এখনো শুরু হয়নি। তারা এখনো আগের দামেই পণ্য বিক্রি করছেন। তবে, ক্রেতারা বলছেন নিত্যপণ্যের দাম বাড়লেও আয় না বাড়ায় জীবনযাত্রায় তার সামঞ্জস্য হয়না।
বিদেশী স্মার্ট ফোন আমদানিতে শুল্ক বেড়েছে। ফলে, দেশের বাজারে জনপ্রিয় কিছু ব্র্যান্ডের মোবাইল ফোনের দাম বেড়ে যেতে পারে। তবে, এখন পর্যন্ত বাজারে উল্টো চিত্র। মোবাইল ফোনের দাম এখনো আগের মতই আছে।
তবে, ভোগ্যপণ্যে বিকল্প খোঁজার উপায় থাকলেও ওষুধের বেলায় তা নেই। বাজেটের অজুহাতে, অতি দরকারি কয়েকটি ওষুধের দাম বেড়েছে বেশ খানিকটা। ওষুধ দোকানিরা বলছেন বিশেষ করে গ্যাসের ওষুধের মূল্য বেড়েছে। কয়েকটি কোম্পানি আপাতত দাম বাড়ালেও, পর্যায়ক্রমে অন্য কোম্পানিরাও দাম বাড়াতে পারে বলে তারা আশংকা করছে।
নতুন অর্থবছরের শুরুতে গ্যাসের দামও বেড়েছে। তাই, কিছুদিন বাদেই জ্বালানি হিসেবে গ্যাস নির্ভর বিভিন্ন পণ্যের দাম বাড়া যে মানুষকে ভোগাবে তাতে সন্দেহ নেই কারো।