আপডেট: এপ্রিল ১০, ২০২১
নেক্সটনিউজ প্রতিবেদক : টাঙ্গাইল সদর উপজেলর বানিজ্যিক এলাকা করটিয়ায় ফাঁসি নিয়ে দুই সন্তানের জননীর আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে । শনিবার (১০ এপ্রিল)দিবাগত রাতে করটিয়া শীলপাড়া ভবতোষ মাঝির পরিত্যক্ত এক ঘরে এ ঘটনা ঘটে। নিহতের নাম মল্লিকা বেগম (৩০)। সে সদর উপজেলার গোসাইবাড়ী কুমল্লি গ্রামের মো. মিন্টু মিয়ার মেয়ে।
জানাগেছে, আট বছর পুর্বে মির্জাপুর উপজেলার হাট ফতেপুর এলাকার সিরাজ মিয়ার ছেলে বাদল মিয়ার সাথে পারিবারিক ভাবে মল্লিকার বিবাহ হয়। তাদের ঘরে মোস্তাকিন (৬) ও মুজাহিদ (৪) নামের দুইটি পুত্র সন্তান রয়েছে। স্বামী বাদল মিয়া অটোরিক্সা চালক।
শুক্রবার রাত থেকে মল্লিকার সন্ধান পাওয়া যাচ্ছিল না। নিহতের বাবা মিন্টু মিয়া জানান, শনিবার সকালে শীলপাড়া এলাকার ভোজন শীল ফোনে ত্ােক জানান, শীল পাড়ায় তার মেয়ে ফাঁসি দিয়ে আতœহত্যা করেছে। খবর পেয়ে তিনি স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. শাহিনকে ঘটনাটি জানান। পরে শাহীন মেম্বার পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ গিয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্বার করে।
এ বিষয়ে করটিয়া ইউপি চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা খালেকুজ্জামান চৌধুরী মজনু বলেন,যেহেতু ফাঁসির ঘটনা, ময়না তদন্ত না হওয়া পর্যন্ত কিছু বলা যাচ্ছে না ।
টাঙ্গাইল মডেল থানার সহকারী পরিদর্শক(এস আই) মো. ওয়াজেদ আলী বলেন, খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে যাই । নিহতের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরন করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, নিহতের বাম হাতে একাধিক ক্ষত চিহ্নের দাগ পাওয়া গেছে।সম্ভবত ব্লেড দিয়ে কাটার ফলে ক্ষতের স্মৃতি হয়েছে। নিহতেকে কেউ আতœহত্যার প্রবোচনা দিয়ে থাকতে পারে। তদন্তের পর প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে।
প্রকাশ, এলাকায় জনশ্রুতি রয়েছে ভোজন শীলের সাথে নিহত মল্লিকার শাররিক সর্ম্পক ছিল। মনমালিন্যের কারনে মল্লিকা আতœহত্যার পথ বেচে নিতে পারে।
টাঙ্গাইল মডেল থানার সহকারী পরিদর্শক(এস আই) মো. ওয়াজেদ আলী বলেন, খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে যাই । নিহতের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরন করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, নিহতের বাম হাতে একাধিক ক্ষত চিহ্নের দাগ পাওয়া গেছে।সম্ভবত ব্লেড দিয়ে কাটার ফলে ক্ষতের স্মৃতি হয়েছে। নিহতেকে কেউ আতœহত্যার প্রবোচনা দিয়ে থাকতে পারে। তদন্তের পর প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে।
প্রকাশ, এলাকায় জনশ্রুতি রয়েছে ভোজন শীলের সাথে নিহত মল্লিকার শাররিক সর্ম্পক ছিল। মনমালিন্যের কারনে মল্লিকা আতœহত্যার পথ বেচে নিতে পারে।