২রা আগস্ট, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, শনিবার

 
শিরোনাম
টাঙ্গাইলে এসএসসি ও দাখিল পরীক্ষায় এ প্লাস প্রাপ্তদের সংবর্ধনা দিলো শিবির টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর ভূমি অফিসের কর্মচারী শাজাহানের বিরুদ্ধে অভিযোগ গোপালগঞ্জে সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে টাঙ্গাইলে জামায়াতের বিক্ষোভ  ঢাকার সমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে টাঙ্গাইলে জামায়াতের মিছিল শান্তি প্রতিষ্ঠায় ইসলামী শ্রমনীতির বিকল্প নেই : আতিকুর রহমান ঢাকার সমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে টাঙ্গাইলে জামায়াতের রূকন সম্মেলন নাগরপুরে প্রশংসনীয় উদ্যোগ: রাস্তা নির্মাণে এলাকাবাসীর পাশে ছাত্রশিবির টাংগাইলে জামায়াতের দায়িত্বশীল বৈঠক অনুষ্ঠিত আওয়ামীলীগের চরিত্র দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া:মঈন খান

কোরবানির গরু ভারত থেকে আনা হবে না

আপডেট: জুন ২৩, ২০২০

  • ফেইসবুক শেয়ার করুন

নেক্সটনিউজ ডেস্ক : দেশীয় খামারিদের উৎসাহ দিতে এবার পবিত্র ঈদুল আজহার আগে ভারত থেকে গরু আনা হবে না। এ লক্ষে সীমান্তে ‘বিট খাটালের’ মাধ্যমে গরু আনার অনুমতিও দেয়া হয়নি। সরকার কঠোরভাবে এই বিষয়টিনিশ্চিত করবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (আনসার ও সীমান্ত) মো. সাহেদ আলী।

সোমবার চামড়াশিল্প নিয়ে সরকারের এক টাস্কফোর্সের সভায় এই তথ্য জানান তিনি। চামড়াশিল্পের উন্নয়নে সুপারিশ প্রদান ও কর্মপরিকল্পনা প্রনয়নে টাস্কফোর্সের সভাটি অনলাইনে অনুষ্ঠিত হয়। এতে শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের উচ্চপদস্থ কমৃকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।

তিনি বলেন, এবার দেশীয় খামারিরা যাতে গবাদিপশুর ভালো দাম পান, তা নিশ্চিত করতে এ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।

প্রাণিসম্পদ অধিদফতরে হিসাবে, বিগত কয়েক বছরে পবিত্র ঈদুল আজহায় দেশে ১ কোটি ১০ লাখের মতো পশু কোরবানি দেয়া হয়। এর মধ্যে গরু-মহিষ থাকে ৪০ থেকে ৪৫ লাখ। সেটা দেশীয় খামারিদের গরু-মহিষ দিয়েই পূরণের আশা করছে সরকার। তাই ভারতীয় গরু আসা ঠেকানোর এমন ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। ভারতীয় গরু আসা কমে গেলে আমাদের দেশে গবাদিপশু পালন উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। তবে করোনা পরিস্থিতিতে এ বছর পশু কোরবানির সংখ্যা কমার আশঙ্কা রয়েছে।

জানা গেছে, বিট খাটাল হলো একটি খোয়াড়ের মতো স্থান। যেখানে ভারত থেকে আনা গরু জড়ো করা হয়। এরপর শুল্ক কর্মকর্তারা মালিকানাবিহীন দেখিয়ে গরুগুলোকে বাজেয়াপ্ত ঘোষণা করেন।

এটি রাষ্ট্রীয় সম্পদ হিসেবে বাজেয়াপ্ত করার জন্য কাগজে কলমে সংপ্তি বিচার দেখানো হয়। এরপর ‘রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাজেয়াপ্ত’ গরু মাত্র ৫০০ টাকার বিনিময়ে গরু ব্যবসায়ীর কাছে বিক্রি করে দেয়া হয়। বৈধভাবে এটাই গরু আনার ব্যবস্থা। তবে ভারতের কাছে এ ব্যবস্থার কোনো স্বীকৃতি নেই।

  • ফেইসবুক শেয়ার করুন
Website Design and Developed By Engineer BD Network