তিন জয় আর এক ম্যাচের পয়েন্ট ভাগাভাগিতে শেষ টাইগারদের বিশ্বকাপ। তবে সাকিবে উজ্জ্বল গোটা বাংলাদেশ। মুস্তাফিজ-সাইফউদ্দিনও বোলিংয়ে আলো ছড়িয়েছেন।
৬০৬ রান, ১১ উইকেট। বিশ্বকাপের আগ মুহুর্তে ওডিআই বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারের জাগাটা ফিরে পেয়ে সাকিব আল হাসান নিজেকে নিয়ে গেছেন অন্যন্য উচ্চতায়। ব্যাট বলের বিশ্ব আসর থেকে বিদায় নিয়েছেন রান সংগ্রাহকের শীর্ষে থেকেই।
সাকিবের ৬ শতাধিক ছাড়া দু’একজন অ্যাভারেজ….অধিকাংশই সুপার ফ্লপ। স্বদেশীদের মধ্যে দুইয়ে মুশফিক। ওর রান ৩৬৭, তামিমের ২৩৫। ১ ম্যাচ কম খেলা রিয়াদের ২১৯। ৫ ম্যাচে লিটনের ১৮৫। স্যৌম্যের ১৬৬।
অ্যাভারেজ কিংবা মাইলফলকেও সতীর্থদের চেয়ে ঢের এগিয়ে সাবিক। ৮ ম্যাচে সর্বনিম্ন ৪১, দুটো হানড্রড। বাকি ৫টা পঞ্চাশোর্ধো। গড় ৮৬.৫৭। মুশির অ্যাভারেজ ৫২.৪২। শতক একটা দ্বিশক দুটো। তামিম, রিয়াদ, লিটন আর সাইফউদ্দিনের ফিফটি একটা করে। সৌম্যের সর্বোচ্চ ৪২, মোসাদ্দেকের ৩৫। তবে গড়ের দিক থেকে তিনে লিটন, ৪৬।
ব্যাটিংয়ে সাকিব চূড়ায় থেকে শেষ করলেও বোলিংয়ে টাইগার প্রতিনিধি মুস্তাফিজ থেমেছেন দুইয়ে। ২০ উইকেটে মিচেল স্টার্কের পরেই থেকেই টুর্নামেন্ট থেকে বিদায়।
সাইফউদ্দিনের শিকার ১৩টি। ওর চেয়ে দুটো কম সাকিব আল হাসানের। তবে ইকোনোটা দলের সবার চেয়ে ভালো সাকিবের ৫.৩৯। মিরাজের বুলিতে উইকেট ৬টা। অধিনায়ক মাশরাফীর একমাত্র শিকার ইংলিশ ওপেনার জনি বেয়ারস্টো।